আমরা জানি যে কোন রোগ প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম। চিংড়ির রোগের ক্ষেত্রেও তা প্রযোজ্য। চিংড়ির রোগ প্রতিরোধে করণীয় বিষয়াবলী নিচে দেয়া হল-

  • চিংড়ি ঘেরের আকার ছোট করুন ও থঘরে আলাদা নার্সারীর ব্যবস্থা করুন।
  • পোনা মজুদহার একর প্রতি ৩ থেকে ৪ হাজারের মধ্যে রাখুন।
  • ঘের ভূক্ত আলাদা নাসারীতে চিংড়ি পোনা ২-৩ সপ্তাহ প্রতিপালনের পর চাষের ঘেরে নালা কেটে বের করে দিন।
  • প্রস্তুত কালীন সময়ে পরিমিত চুন (কমপক্ষে শতাংশে ১ কেজি) প্রয়োগ করুন।
  • চাষকালীন সময়ে পানি পরিবতনের পরপরই প্রতি শতাংশে ৫০-১০০ গ্রাম কার্বনেট চুন প্রয়োগ করে পানি শোধন করুন।
  • ঘেরের পানির গভীরতা কম পক্ষে ৩-৪ ফুট রাখুন।
  • ১৫ দিন বা একমাস অন্তর অন্তর ঘেরের বজ্য পানি বের করে নতুর পানি ঢুকানোর ব্যবস্থা করুন।
  • রাক্ষুসে মাছ, কাকরা ও অন্যান্য চিংড়ি ভূক প্রাণী নিয়ন্ত্রণ করুন।
  • খামার জলজ আগাছা মুক্ত রাখুন ও বাঁশের কনচি গাছের শুকনা ডালপালা দিয়ে আশ্রয় করে দিন।
  • কোন সমস্যা দেখা দিলে সাথে সাথে নিকটস্থ মৎস্য কর্মকর্তার সাথে পরামর্শ করুন। 

তথ্যসূত্র: ais.gov.bd

Answer for চিংড়ির রোগ প্রতিরোধে করণীয় কি?