I want regions name and minimum one example of fish according to their Classification.
According to Banglapedia, Four fishing grounds have been identified so far. They are south patches, south of south patches, middle ground and Swatch of no Ground.
South patches located at 91.30’E to 92.10’E and 20.55’S to 21.52’S, having a total area of 3,662 sq km. Depth ranging from 10m to 100m, but 90% of the total area is less than 40m deep. Bottom sediment is sandy or slightly muddy sand. Nearest distance of the ground from Chittagong and Cox’s Bazar is 40 km and 10 km respectively. Salinity in surface water ranges from 26% to 32% and 30% to 35% in bottom water. Water temperature varies between 20 and 28’C.
South of south patches located at 91.30’E to 92.20’E and 20.15’S 20.50’S, having an area of 2,538 sq km. The nearest boundary of this area is 5 km from Teknaf. Depth ranges from 10m to 100m. Within this ground 75% of the area is more than 40m deep. Bottom is sandy or muddy sand. Surface salinity ranges from 18% to 34% and bottom water salinity from 28% to 38%. Water temperature ranges between 22’C and 30’C.
Middle ground located at 90.20’E to 91.30’E and 20.25’S to 21.20’S, having a total area of about 4,600 sq km. The nearest distance from Cox’s Bazar is about 65 km. The depth of 70% of the total area is more than 40m. Bottom sediment is soft mud or muddy sand. Surface salinity ranges from 22% to 34% and bottom salinity 28% to 35%. Water temperature is between 26’C and 28’C.
Swatch of no Ground located at 89.35’E to 90.10’E and 20.55’S to 21.55’S, about 30 km away from Dublarchar and 40 km from Sunarchar. Total area is about 3,800 sq km, of which 70% is more than 40m deep. Overall depth of the area ranges from 10m to 100m. Bottom sediment consists of muddy sand. Surface salinity is 28% to 34%, while the bottom salinity is 30% to 35%. Water temperature falls within 24’C to 30’C.
All these fishing grounds are potential reserves for fish and shrimp. Most of the known commercial species of shrimps and fishes are harvested from these areas by trawlers or mechanized fishing boats. Commercially important shrimp and fish species include tiger shrimp, karuma shrimp, cat fish, Bombay duck, snapper, flounder, Indian salmon, crocker, seabream, jawfish, mullet, pomfret, ribbon fish, anchovy, hilsa, oil sardine, tuna, mackerel and skipjack
Following fishing grounds were identified through survey of Sagar Sandhani and Meen Sandhani (1968-71), FAO/Pakistan:
i. South patches, spans 3,400 km2 (towards around 15 km west of Cox’s Bazar, 10-40 m depths)
ii. South of south patches spans 2,800 km2 (towards 5 km south west of Teknaf, 10-100 m depths). These two fishing grounds (south patches and south of south patches) lie between 20°50´N to 21°40´N latitude and 91°00´E to 91°50´E longitude
iii. Middle ground, 4,600 km2 (towards 30 km south of Hatiya and Patuakhali, 10-100 m depths). It lies between 20°50´N to 21°20´N latitude and 90°00´E to 91°00´E longitude.
iv. Swatch of no ground, 3,800 km2 (towards 29 km south of Dubla Island, 10-100 m depths). This area lies between 21°00´N to 21°25´N latitude and 89°00´E to 90°00´E longitude (Shahidullah 1983).
According to Mahmud-Ul-Ameen (1987), different types of fishes are found in four fishing grounds. Such as-
South Patches: Indian Salmon, Hilasha, Pomfret, Ribbonfish, Bombay duck, Carangids, Eel, Jewfish, Catfish, Sharks and Rays
Southwest of south patches: Pomfret, Red snappers, Ribbonfish, Silver Jew, Carangids, Shrimp
East of Swath of no-ground: Indian mackerel, Snappers, Groupers, Jewfish, Koral, Pangas and Triple Tail
Swath of no-ground: Shrimps, Hilsha, Pomfrets, Ribbonfish, Bomby duck, Jewfish
মাছের খনি বঙ্গোপসাগর।বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ অংশে রয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব টেকনাফ থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে সাতক্ষীরা পর্যন্ত প্রায় ৭১০ কিলোমিটার তটরেখা এবং উপকূল থেকে সাগরে ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত একান্ত অর্থনৈতিক জোন (ইইজেড)। এর আওতায় রয়েছে ১ লাখ ৬৬ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা, যা দেশের মোট আয়তনের চেয়েও বেশি। একান্ত অর্থনৈতিক যে অংশ সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদে সমৃদ্ধ, তা ‘কন্টিনেন্টাল সেলফ’ নামে খ্যাত। এই মৎস্য ক্ষেত্রটির বিস্তৃতি প্রায় ৩২ হাজার বর্গকিলোমিটার। দেশের এই বিশাল সামুদ্রিক এলাকা নানা প্রজাতির মাছ ও জলজ প্রাণী সম্পদে সমৃদ্ধ। বঙ্গোপসাগারের অন্যতম প্রধান ৩টি মাছের ভাণ্ডার হলো : কক্সবাজারের অদূরে সাউথ প্যাসেজ, পটুয়াখালীর কুয়াকাটার দক্ষিণে মিডল গ্রাউন্ড এবং দুবলারচর এলাকায় সোয়াস অব নো গ্রাউন্ড। এসব এলাকা থেকে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ মাছ আহরণ করা হয়। মোট ৪৭৫ প্রজাতির মাছ ও ৩৬ প্রজাতির চিংড়িসহ ৫১১ প্রজাতি নিয়ে সর্বমোট ৭৪৭ প্রজাতির জলজ প্রাণী সম্পদ রয়েছে বঙ্গোপসাগারে। এখান থেকে ৫৫ প্রজাতির মাছ আহরণ করা হয় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে। প্রতি বছর ৩ লাখ ৫০ হাজার টন মাছ ও চিংড়ি আহরণ করা হয়, যা দেশের মোট মাছের চাহিদার ২১ শতাংশ। সাগর থেকে যেসব মাছ আহরণ করা হয়, সেগুলো হচ্ছে : শাপলা পাতা, ইলিশ, লাউখ্যা, চান্দা, ছুড়ি, রাঙ্গাপোয়া, চোখা, সুরমা, লাইটা, দাতিনা, ফাইস্যা, কাঁটা পাবদা, চইক্যা, রিঠা ইত্যাদি। এছাড়া প্রায় ২৫ প্রজাতির চিংড়ি আহরণ করা হয়, যার মধ্যে বাগদা, চাপ, বাঘাচাপ, হরিণা, লুইল্যা ও লুনা অন্যতম। এছাড়া জালে ধরা পড়ে ফ্লাইং ফিশ বা উড়ন্ত মাছ। বিরল প্রজাতির এই মাছ সামুদ্রিক দুর্যোগের সময় উপকূলের কাছে এসে পড়ে। ডলফিন এবং বিভিন্ন প্রজাতি ও আকৃতির কোরাল মাছ পাওয়া যায়। বঙ্গোপসাগরে বৈচিত্র্যময় জলজ প্রাণীর ভাণ্ডারের আরেকটি সম্পদ হলো হাঙ্গর ও হাঙ্গর প্রজাতির মাছ। এসব হাঙ্গর সাধারণত ১০ থেকে ২৫০ মিটার গভীর পানিতে বিচরণ করে। পৃথিবীর প্রায় ৩৫০ প্রজাতির হাঙ্গরের মধ্যে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় ৫৩ প্রজাতির হাঙ্গরের সন্ধান পাওয়া গেছে। তবে বঙ্গোপসাগরে সচরাচর ১০ প্রজাতির হাঙ্গর জালে ধরা পড়ে। এগুলো হচ্ছে : ইয়োলো ডগ শার্ক, মিল্ক শার্ক, অ্যারো হেড শার্ক, রাউন্ড হেড শার্ক, জেব্রা শার্ক, পয়েন্টেড শার্ক, এনজেলে শার্ক, রিজ ব্যাক শার্ক, ব্যাক শার্ক ও টাইগার শাক। প্রতি বছর ২ থেকে ৩ লাখেরও বেশি হাঙ্গর ও হাঙ্গর প্রজাতির মাছ আহরণ করা হয় বঙ্গোপসাগর থেকে। বঙ্গোপসাগর আমাদের সঙ্গে বহির্বিশ্বের বাণিজ্যসহ সব ধরনের যোগাযোগের শুধু সিংহদ্বারই নয়, এ বিশাল জলাধ বৈচিত্র্যময় বিপুল জলজ প্রাণী, উদ্ভিদ ও খনিজ সম্পদেরও এক মহাভাণ্ডার। অসংখ্য মানুষের জীবন-জীবিকার উৎস। মানুষের পুষ্টি আর রফতানি আয় বিবেচনায়ও বঙ্গোপসাগর আমাদের অমূল্য সম্পদ। সূত্র মানব জমিন।